Subscribe:
Showing posts with label রোমান্স টিপস. Show all posts
Showing posts with label রোমান্স টিপস. Show all posts

যে কাজ করলে মেয়েরা কখনো ছেলেদের ভুলতে পারবে না!


জন্ম নেওয়া একটি মেয়ে শিশু তার পরিবার ও বাবা-মার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন সে আস্তে আস্তে বড় হয় তখন বাবা-মা তাকে দায়িত্বশীল নারী হয়ে গড়ে উঠতে সাহায্য করেন। পরিবারে কখনো সে দায়িত্বশীল মেয়ে, কখনো নারী, কখনো প্রেমিকা, স্ত্রী, কখনোবা মা।
এই পরিবর্ততের সময় একজন নারীর জীবনে অনেক কিছুই ঘটে। তবে জীবনের সাতটি মুহূর্ত সে কখনই ভুলে না।তেমনই কিছু মুহূর্ত হলো—
ভালোবাসার মুহূর্তে একটি মেয়ে সবসময়ই চায় তার ভালোবাসার মানুষটি বাবার অনুরূপ হোক। যখন মেয়েটি দেখে ছেলেটির সব কিছু তার বাবার মতো তখন সে তার প্রেমে পড়ে যায়। আর ওই মুহূর্তই একটা মেয়ের জীবনে স্মরণীয়। তার সমস্ত স্বপ্নজুড়ে থাকে ‘রাজকুমারটি’।
যেদিন প্রথম প্রস্তাব পায় একটি মেয়ে স্বাভাবিকভাবে যখন নারী হয়ে উঠে তখন তার স্বপ্ন দেখা শুরু হয় এক রাজকুমারকে ঘিরে। আর সেই রাজকুমারই যখন তাকে প্রথম ভালোবাসার কথা বলে সেই মুহূর্তটিই তার জীবনে স্মরণীয়। এটা তার জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।
কর্মজীবনে অগ্রগতির মুহূর্তে বাবা-মা মেয়েকে পড়াশোনা করিয়ে বড় করে তার সাফল্য দেখার আশায়। মেয়ের স্বাধীনতা ও আত্মনির্ভরশীলতা দেখে বাবা-মা খুশি হন। তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পেরে মেয়েও অনেক আনন্দিত হয়।
বিয়ের মুহূর্তটি চারদিকে বিয়ের সানাই বাজছে। হৃদয়ের একটা অংশকে অন্যের হাতে তুলে দিয়ে চোখের পানি ফেলছেন বাবা-মা। কিন্তু একটি মেয়ে সবসময়ই সুখী ও নিরাপদ জীবন চায় তার স্বামীর কাছে। একটি মেয়ে নতুন পরিবার ও নতুন পরিবেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছে সেটি তার জীবনে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সময়।
প্রথম মা হওয়ার মুহূর্তটি গর্ভধারণ করা দশ মাস একটি মেয়ের জীবনে স্মরণীয় মাস। শিশুর জন্মের পর সে দ্বিতীয় জীবন পায়। এটাই তার জীবনে অবিস্মরণীয় একটি দিন। তখন থেকেই তার চিন্তা শুরু হয় কিভাবে তার সন্তানকে সকল প্রতিকূলতা থেকে দূরে রাখবে।
প্রথম মা ডাক একজন নারীর জীবনে সবচেয়ে স্মরণীয় একটি দিন। একজন নারী এই দিনটির জন্যই অপেক্ষায় থাকেন। তার কোলজুড়ে সন্তান আসবে। আর সে তাকে মা বলে ডাকবে।

ছেলেরা বয়সে বড় নারীদের বেশি পছন্দ করে, এটি কেন হয়?


প্রায়ই দেখা যায় টিনএজ ছেলেরা তাদের থেকে বয়সে বড় আপুদের বেশ পছন্দ করে থাকে, এটি কেন হয়?
আসলে টিনএজ বয়সটাতে বেশিরভাগ ছেলেদের এই সমস্যাটি হয়ে থাকে। বয়সে বড় কোনো আপুকে প্রচন্ডভাবে ভালোলেগে যায়। আপুর কথা বলার ঢঙ, চলার ভঙ্গি সবকিছুতেই মোহিত করতে থাকে টিনএজ ছেলেদের। বয়সের কারণে এটি খুবই স্বাভাবিক একটি ঘটনা। আসুন জেনে নিই এর পিছনে কারণ কী কী থাকতে পারে।
কারণ :
– টিনএজ বয়সটা ভালোলাগার একটি বয়স। এসময়ে ভালোলাগার এক ধরনের বাতাস তাদের উড়িয়ে নিয়ে যায়। ফলে বয়সে বড় হোক বা ছোট হোক মেয়েদের প্রতি এক ধরনের আকর্ষণ অনুভব করতে থাকে ছেলেরা।
– টিনএজ বয়সের শারীরিক পরিবর্তনে ছেলেরা অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে পড়ে। এ সময় শারীরিক এক ধরনের আকর্ষণ তাদের দুর্বল করে তোলে। ফলে খুব সহজেই আপুদের প্রতি ভালোলাগা তৈরি হয়।
– একই বয়সের মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তনটি ওভাবে টিনএজ ছেলেদের চোখে পড়ে না। ফলে সুন্দর গাঠনিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী আপুদেরকেই তাদের বেশি ভালোলাগে।
– এ সময়টাতে বয়সে বড় আপুরাই তাদের চারপাশে বেশি থাকার ফলেও এই আকর্ষণটি অনুভূত হতে পারে। ধন্যবাদ

পুরুষের যে গুণটিকে চেহারার চেয়েও বেশী গুরুত্ব দেয় মেয়েরা!


নারী কিংবা পুরুষ উভয়েরই কাউকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে কিছু নিজস্ব রীতি রয়েছে। কাউকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো নারী গুরুত্ব দেয়, তা নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছে। এতে উঠে এসেছে এমন কিছু বিষয়, যা আগে জানা যায়নি। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ইন্ডিপেনডেন্ট।
এ গবেষণার জন্য নারীদের বিভিন্ন ধরনের পুরুষের ছবি দেখানো হয় এবং তা থেকে কাদের ভালো লাগে তা জানাতে বলা হয়। তাদের ছবির পেছনের কাহিনী ছিল মূল কৌশল। বিভিন্ন ছবিতে তুলে ধরা হয় তাদের কেউ গৃহহীন মানুষকে সাহায্য করছে কিংবা পানি থেকে শিশুকে উদ্ধার করছে।
বিভিন্ন ধরনের পুরুষের ছবি দেখিয়ে তা থেকে নারীদের দীর্ঘস্থায়ী সঙ্গী হিসেবে কাউকে বেছে নিতে বলা হয়। এতে দেখা যায়, নারীরা কল্যাণ কাজে নিয়োজিত পুরুষদের পছন্দ করে।
এ গবেষণায় আরেকটি বিষয় ছিল চেহারা কিংবা শারীরিকভাবে আকর্ষণীয় পুরুষের সঙ্গে গুণের তুলনা করা। আদর্শ মানুষ অবশ্য শারীরিকভাবে আকর্ষণীয় এবং গুণবান উভয়ই হতে পারে। কিন্তু নারীরা কোন বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়, তা দেখাও ছিল গবেষকদের উদ্দেশ্য। এতে দেখা যায়, শারীরিক আকর্ষণের তুলনায় গুণ নারীরা শেষ পর্যন্ত বেছে নেয়। এক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তোলার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তবে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক নয় বরং শুধু সম্পর্ক গড়ার ইচ্ছা থাকলে তা আকর্ষণীয় পুরুষদের সামান্য ওপরে রেখেছে। তবে উভয় বিষয় বিবেচনা করলে তা কল্যাণ কাজে নিয়োজিত বা পরহিতকর পুরুষদেরই সবচেয়ে আকর্ষণীয় রূপে তুলে ধরে।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ইভোলিউশনারি সাইকোলজি জার্নালে।

বাসর রাতে অথবা বিয়ের আগে হবু স্বামীকে যে ১০টি প্রশ্ন অবশ্যই করবেন!


প্রেম আর বিয়ে, জীবনের সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি অধ্যায়। একটায় যেমন দায়িত্ব নেই, আছে কেবল আনন্দ। আরেকটায় ঠিক তেমনই আছে ভালো লাগার পাশা পাশি দায়িত্ব নেয়ার বিষয়টাও। আর তাই প্রেমের বিয়ে হোক বা পারিবারিক, বিয়ের আগে নিজের হবু স্বামীকে কিছু প্রশ্ন অবশ্যই করা উচিত। বাসর রাতে অথবা বিয়ের আগে হবু স্বামীকে যে ১০টি প্রশ্ন অবশ্যই করবেন, চলুন এবার তাহলে জেনে নিই প্রশ্ন গুলো কি কি:
১/ তুমি আমাকে কেনো ভালোবাসো?
এই প্রশ্নটা বলতে গেলে কেউই করেন না। কিন্তু এটাই সবচাইতে জরুরী। কেনো ভালোবাসেন তিনি আপনাকে? প্রথম জবাব যদি হয়- “তুমি অনেক সুন্দর”… তাহলে দ্বিতীয়বার ভাবুন। একজন মানুষ অনেক সুন্দর বলে তাকে ভালোবাসা আর যাই হোক সততার পর্যায়ে পড়ে না। তাহলে সময়ের সাথে সৌন্দর্য চলে গেলে ভালোবাসাও তখন ফুরিয়ে যাবে।
২/ তুমি আমার সাথেই পুরো জীবনটা কাটাতে চাও কেনো?
সেই সাথে নিজেকেও প্রশ্ন করুন- আপনি তার সাথে পুরো জীবন কাটাতে চান কেনো? এবং তারপর মিলিয়ে দেখুন পরস্পরের জবাব। মানসিকতা মিলছে কি?
৩/ সন্তানের বিষয়ে তোমার ভাবনা
কি?/কেনো মানুষের সন্তান প্রয়োজন?
তিনি সন্তান সম্পর্কে কী ভাবেন, ভালোবাসার ফসল নাকি বংশ বৃদ্ধির হাতিয়ার? তাহার আজকাল সন্তান না হওয়াটাও খুব সাধারণ ব্যাপার। যদি সন্তান না হয় আপনাদের কোন কারণে, যদি কারণ অক্ষমতা থাকে, সেক্ষেত্রে তার মনোভাব কী হবে সেটা জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরী।
৪/ তোমার জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা কী?
এই ব্যাপারটাও জেনে রাখাটা খুব বেশি জরুরী। তাহলে আপনি জানতে পারবেন কোন বিষয়গুলোকে তিনি গুরুত্ব দেন আর কোথায় কখনো আপনার উচিত হবে না হস্তক্ষেপ করা।
৫/ একদিন আমি এমন থাকবো না দেখতে, তখন কী হবে?
বয়সের ছাপ সবার চেহারাতেই পড়ে। এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেকটা আগে পড়ে। এই প্রশ্নের সৎ উত্তর পাবেন কিনা জানা নেই, তবে প্রশ্নটা অবশ্যই করুন।
৬/ যদি কখনো আমার বড় অসুখ হয় তখন তুমি কী করবে?
এই প্রশ্নের জবাব আপনাকে সাহায্য করবে তাকে আরও ভালোভাবে বুঝতে। কোন ভুল ধারণা থাকবে না মনে।
৭/ তুমি কি ওয়াদা করতে পারো যে দাম্পত্যে প্রতারণা করবে না?
এই ওয়াদা কেউ রক্ষা করতে পারবে কি পারবে না, সেটা ভবিষ্যতই বলে দেবে। কিন্তু কেউ যদি জীবনের শুরুতেই এই ওয়াদা করতে গড়িমসি করেন, বাকিটা আপনি নিশ্চয়ই আন্দাজ করতে পারছেন।
৮/ জীবনের চড়াই উৎরাইতে আমি কোন ভুল করে ফেললেও কি পাশে থাকবে?
পুরো পৃথিবী যদি কখনো বিপক্ষে চলে যায়, একজন মানুষ অন্ধভাবে বিশ্বাস করে ও ভালোবেসে পাশে থাকবে আপনার, পৃথিবীতে এর চাইতে সুন্দর আর কিছুই হতে পারে না। এর চাইতে বেশি নিরাপদও না।
৯/ বিয়ের পরও কি আমরা নিজ নিজ স্বপ্ন ও উদ্দেশ্য পূরণের জন্য কাজ করতে পারব?
বিয়ে মানেই জীবন ফুরিয়ে যাওয়া নয়। বিয়ে মানে নতুন একটি অধ্যায়ের শুরু। একটাই জীবন, সকলেরই আজন্ম লালিত কিছু স্বপ্ন থাকে। সেই স্বপ্নগুলোর কী হবে সেটা আগেই জেনে রাখা ভালো।
১০/ আমাদের দাম্পত্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে তুমি কী ভেবেছো?
একটু আগেই বললাম, দাম্পত্য মানে একটা নতুন অধ্যায়। আর জীবনের এই অধ্যায়ে চাই প্রচুর পরিকল্পনা। কোন অগ্রিম পরিকল্পনা ছাড়া দাম্পত্য কখনোই সফল হতে পারে না। আপনারও নিশ্চয়ই কিছু প্ল্যান আছে? তাহলে আগেই জেনে রাখুন হবু স্বামীর পরিকল্পনা।

ছেলেদের বিয়ের সঠিক বয়স কত জানেন? সমীক্ষায় ভয়াবহ তথ্য!


দীর্ঘদিন কোনও সম্পর্কের মধ্যে রয়েছেন? কিছুতেই বিয়ে হচ্ছে না আপনার! কিংবা পরিবারও সেই অর্থে বিয়ের বিষয়ে রাজি হচ্ছে না। আবার রাজি থাকলেও বিয়ের কথা বলছে না। কিন্তু জানেন কি বিয়ের সঠিক বয়েস কখন?
ভাবছেন তো এ আবার কি বলছি। হ্যাঁ সবকিছুরই একটা বয়েস থাকে। যেমন পড়ার সময়ে পড়া আর খেলার সময়ে খেলা!! তেমনই অবশ্যই বিয়ের সময়
বিয়ে। তবে অনেককেই বলতে শোনা যায় যে বিয়ের বয়েস এখনও হয়নি।
যিনি এমন বলেন তিনিও কি আদৌও জানেন বিয়ের বয়েস কখন। তবে সম্প্রতি এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। যেখানে ছেলেদের বিয়ের সঠিক সময় জানা গিয়েছে। ইউনিভার্সিটি অব উটাহের একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে বিয়ে করার সর্বোৎকৃষ্ট সময় হল ২৮ থেকে ৩২ বছর।
এই সময়সীমার মধ্যে যারা বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন তাদের বিয়ের প্রথম পাঁচ বছরে ডিভোর্সের সংখ্যা খুব কম। সমীক্ষাতে এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে ৩২ বছর বয়সের পর ডিভোর্সের পরিমাণ শতকরা পাঁচ ভাগ কমে যায়। ফলে আর কি!! এখনও সময় আছে। আর হাতে যদি সেই সময়টুকু না থাকে তাহলে এখনই বিয়ের প্রস্তুতি শুরু করে দিন। না হলে যে বড় বিপদ ঘটে যাবে…।দীর্ঘদিন কোনও সম্পর্কের মধ্যে রয়েছেন? কিছুতেই বিয়ে হচ্ছে না আপনার! কিংবা পরিবারও সেই অর্থে বিয়ের বিষয়ে রাজি হচ্ছে না। আবার রাজি থাকলেও বিয়ের কথা বলছে না। কিন্তু জানেন কি বিয়ের সঠিক বয়েস কখন?
ভাবছেন তো এ আবার কি বলছি। হ্যাঁ সবকিছুরই একটা বয়েস থাকে। যেমন পড়ার সময়ে পড়া আর খেলার সময়ে খেলা!! তেমনই অবশ্যই বিয়ের সময়
বিয়ে। তবে অনেককেই বলতে শোনা যায় যে বিয়ের বয়েস এখনও হয়নি।
যিনি এমন বলেন তিনিও কি আদৌও জানেন বিয়ের বয়েস কখন। তবে সম্প্রতি এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। যেখানে ছেলেদের বিয়ের সঠিক সময় জানা গিয়েছে। ইউনিভার্সিটি অব উটাহের একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে বিয়ে করার সর্বোৎকৃষ্ট সময় হল ২৮ থেকে ৩২ বছর।
এই সময়সীমার মধ্যে যারা বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন তাদের বিয়ের প্রথম পাঁচ বছরে ডিভোর্সের সংখ্যা খুব কম। সমীক্ষাতে এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে ৩২ বছর বয়সের পর ডিভোর্সের পরিমাণ শতকরা পাঁচ ভাগ কমে যায়। ফলে আর কি!! এখনও সময় আছে। আর হাতে যদি সেই সময়টুকু না থাকে তাহলে এখনই বিয়ের প্রস্তুতি শুরু করে দিন। না হলে যে বড় বিপদ ঘটে যাবে…।

জেনে নিন মেয়েদের শরীরের কোথায় তিল থাকলে কি হয়??


শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকম তিল হতে পারে। কারও ক্ষেত্রে এটা নাকি শুভ, আবার কারও ক্ষেত্রে নাকি অশুভ। তিল নিয়ে যা চর্চা করেন তা হল, তিলের আয়তন, রং, কেশময়তা ও আকার। অর্থাৎ চারটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে তিলের ফলাফল। তিল খুব বেশী গাঢ় রংয়ের হলে ফল অশুভ। তিলের ওপর লোম বেশী হলে লক্ষণ অশুভ।

বুকে তিলঃ
বুকের ডানদিকে তিল থাকলে অর্থ ও সুখ্যাতি দুই-ই অর্জিত হয়। এরা উদার স্বভাবের হন। তবে সতর্ক না হলে অর্জিত সম্পদ বেহাত হতে পারে।…
বুকের বাঁ দিকে তিল থাকলে সাফল্য অর্জন কম হলেও তা দীর্ঘায়িত হয়। এরা জীবনে খুব বড় হতে না পারলেও জীবন সুখেই কাটে। বুকের মাঝখানে তিল দুর্ভাগ্যের পরিচায়ক। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সমস্যা হতে পারে। মাঝে-মধ্যে অর্থ-কষ্টও হতে পারে।

চিবুকে তিলঃ
চিবুকের যে কোনোদিকে তিল থাকা অতি সৌভাগ্যের লক্ষণ। চিবুকে তিলধারীরা খুব সহজে জনপ্রিয়তা পায়। রাজনীতিতে তাদের শক্ত অবস্থান হয়। পাশাপাশি তারা আর্থিক সৌভাগ্যবান হন। তারা প্রেমিক মনের হন। তবে অতিরঞ্জিত হওয়ার কারণে প্রেমিক-প্রেমিকার দূরত্ব বাড়ে।

নিতম্বে তিলঃ
পুরুষের নিতম্বে তিল কামুক ও আবেদনময় স্বভাবের পরিচায়ক। অন্যদিকে মহিলাদের ক্ষেত্রে তা বেশি সন্তান প্রজননের ইঙ্গিত দেয়। এরা পুরুষের চাইতেও বেশি কামুক হন। অনেক ক্ষেত্রে এ কারণটাই তাদের দাম্পত্য জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়।

গালে তিলঃ
ডান গালে তিল সৌভাগ্যের প্রতীক। বিবাহিত জীবনে এরা খুব সুখী হয়। অপরদিকে কোনো নারীর বাঁ গালে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন নিরানন্দে কাটে। এদের কারও কারও কাছে সাফল্য ধরা দেয় ঠিকই, কিন্তু তা বহু কাঠখড় পোড়ানোর পর। ততদিনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য অনেক দূর চলে যায়।

পিঠে তিলঃ
পিঠে তিল থাকা উদারতার লক্ষণ। এরা দয়ালু ক্ষমতাবান সাহসী ও দৃঢ়চেতা হন। এরা যেমন পরামর্শ শোনেন, অন্যকে পরামর্শ দিতেও পছন্দ করেন। যুক্তিতর্কে তাদের সঙ্গে পেরে ওঠা কঠিন। আর পিঠের নিচের দিকে তিল থাকলে এরা কিছুটা আরামপ্রিয় হন; বিপরীত লিঙ্গের প্রতি দুর্ণিবার আকর্ষণ থাকে। পিঠের নিচ দিকে তিলধারী মেয়েরা হন যথেষ্ট আবেদনময়ী।

পেটে তিলঃ
পেটে তিল থাকা শুভ নয়। সাধারণত পেটে তিলধারীরা অলস ও কামুক স্বভাবের হন। তাদের আচার-আচরণে সুরুচির ছাপ থাকে না। কখনো কখনো তারা ভোজনরসিকও হন। তলপেটে তিল থাকলে গোপনাঙ্গে বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা থাকে। কখনও কখনও এর উল্টোও ঘটে।

কাঁধে তিলঃ
ডান-বাঁ, যে কাঁধেই তিল থাকুক তা কঠোর পরিশ্রমের নির্দেশনা দেয়। ডান কাঁধে তিল থাকলে পরিশ্রমে সাফল্যের দেখা মেলে। কিন্তু বাঁ কাঁধের তিল কিছুটা দুর্ভাগ্যেরও ইংগিত দেয়।

গলায় তিলঃ
গলায় তিল সৌভাগ্যের নির্দেশনা দেয়। ডান দিকে থাকলে এর পূর্ণ কার্যকারিতা দেখা যায়; গলার বাঁ দিকে থাকলেও কখনো কখনো সম্পদহানি ঘটে। বৈবাহিক জীবনে জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। পুরুষের গলায় তিল থাকলে স্ত্রীর ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়।