Subscribe:

যে ৫টি খাবারে পুরুষের যৌবন ধরে রাখে আজীবন!!


সুস্থ থাকতে কে না চায়। আজীবন যৌবন ধরে রাখার জন্য পুরুষরা নানা পথ্য খান। তবে সুস্থ থাকার জন্য রয়েছে প্রচুর শাক-সবজি। শাক-সবজিতে রয়েছে পুষ্টিকর খাবার। সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই।
নিজেকে সুস্থ-সবল রাখতে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দেয়া দরকার। তবে তা হতে হবে ফরমালিন মুক্ত। পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, বিশেষ কিছু খাবার রয়েছে যা পুরুষদের সবদিক থেকে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যৌবন ধরে রাখে আজীবন। নিজের যৌবন ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবারের প্রতি জোর দেয়া দরকার। এমন ৫টি খাবারের কথা বলা
হলো যা আপনার জীবন ও যৌবনকে ধরে রাখবে আজীবন। জেনে নিন, কি সেই সব খাবার-
১. মিষ্টিকুমড়ার বিচি : এতে আছ প্রচুর সাইটোস্টেরোল। এটি পুরুষের দেহে টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্যাটি এসিড পুরুষের শক্তি বাড়ায়। পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
২. আমলা : আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় একে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতা মন্ত্র বলে গণ্য করা হয়। পুরুষের শরীরের সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতেও দারুণ সহায়ক।
৪. রসুন : অনেকেই বলে থাকেন রসুন কেবলমাত্র ঠাণ্ডা-সর্দির জন্য ভালো। ধারণাটা ভুল। এতে আছে অ্যালিসিন, যা রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে সুস্থতা রাখে।
৫. কলা : ফলটি শারীরিক সক্ষমতাকে হ্রাস করে। এটি এমন এক ফল যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকলে স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তবে খাবার যা-ই খান কেন নিজেকে উৎফুল্ল না রাখলে কোনোভাবেই জীবন-যৌবন ধরে রাখতে পারবেন না।
সর্বদা নিজেকে হাসি-খুশি রাখুন, বিষন্নতা কোনোভাবেই ধারে-কাছে ভিড়তে দেবেন না। পরিবার-পরিজনকে নিয়ে দূরে কোথাও ঘুরে আসুন, দেখবেন এমনিতেই আপনার মনটা ভরে গেছে। ঘুমের ক্ষেত্রে কিন্তু কার্পণ্য করবেন। – টাইমস অব ইন্ডিয়াসুস্থ থাকতে কে না চায়। আজীবন যৌবন ধরে রাখার জন্য পুরুষরা নানা পথ্য খান। তবে সুস্থ থাকার জন্য রয়েছে প্রচুর শাক-সবজি। শাক-সবজিতে রয়েছে পুষ্টিকর খাবার। সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই।
নিজেকে সুস্থ-সবল রাখতে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দেয়া দরকার। তবে তা হতে হবে ফরমালিন মুক্ত। পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, বিশেষ কিছু খাবার রয়েছে যা পুরুষদের সবদিক থেকে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যৌবন ধরে রাখে আজীবন। নিজের যৌবন ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবারের প্রতি জোর দেয়া দরকার। এমন ৫টি খাবারের কথা বলা
হলো যা আপনার জীবন ও যৌবনকে ধরে রাখবে আজীবন। জেনে নিন, কি সেই সব খাবার-
১. মিষ্টিকুমড়ার বিচি : এতে আছ প্রচুর সাইটোস্টেরোল। এটি পুরুষের দেহে টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্যাটি এসিড পুরুষের শক্তি বাড়ায়। পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
২. আমলা : আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় একে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতা মন্ত্র বলে গণ্য করা হয়। পুরুষের শরীরের সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতেও দারুণ সহায়ক।
৪. রসুন : অনেকেই বলে থাকেন রসুন কেবলমাত্র ঠাণ্ডা-সর্দির জন্য ভালো। ধারণাটা ভুল। এতে আছে অ্যালিসিন, যা রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে সুস্থতা রাখে।
৫. কলা : ফলটি শারীরিক সক্ষমতাকে হ্রাস করে। এটি এমন এক ফল যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকলে স্ট্রোক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তবে খাবার যা-ই খান কেন নিজেকে উৎফুল্ল না রাখলে কোনোভাবেই জীবন-যৌবন ধরে রাখতে পারবেন না।
সর্বদা নিজেকে হাসি-খুশি রাখুন, বিষন্নতা কোনোভাবেই ধারে-কাছে ভিড়তে দেবেন না। পরিবার-পরিজনকে নিয়ে দূরে কোথাও ঘুরে আসুন, দেখবেন এমনিতেই আপনার মনটা ভরে গেছে। ঘুমের ক্ষেত্রে কিন্তু কার্পণ্য করবেন। – টাইমস অব ইন্ডিয়া

অসৎ নারীদের চেনার উপায় কী? জেনে রাখুন বিয়ের পরে কাজে লাগবে ….


ছলনাময়ী নারীদের চেনার উপায়:  
পুরুষের একটা দোষ আছে। কোনও নারী যদি তার দিকে চেয়ে একচিলতে হাসে, ধরেই নেয় কাজ হয়ে গেছে। খুশি তো ফসি। মেয়ে ইমপ্রেসড্! সহজেই রাজি হয়ে যাবে। এক-কে একশো ভেবে ফেলে সেই নির্বোধ পুরুষ। তাই নারীকে একপ্রকার বাধ্য হয়েই অতিমাত্রায় ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে হয় পুরুষের সামনে। ইচ্ছে না থাকলেও জোর করে দুর্ব্যবহার করতে হয় অনেক সময়। কোনও পুরুষ যেচে আলাপ করতে এলে, এমন অ্যাটি দেখায়, যেন বাকিংহাম প্যালেসের রানি! মুখ ঘুরিয়ে চলে যায়। খারাপ কথা বলে দেয়। হাবেভাবে বোঝায়, “তোমাকে আমার চাই না”। পুরুষ পড়ে ধন্দে। মনে করে নারী খুব জটিল প্রাণী। …এবং জেনে রাখুন, এই শ্রেণির নারীর সংখ্যাই আমাদের সমাজে বেশি। ঘরে-বাইরে দীর্ঘদিনের ট্রেনিংয়ের ফলেই এই প্রকার নারীর আবির্ভাব।
আরও একটা নির্বোধ টাইপ আছে, যার কোনও ইগোফিগো নেই। যে নারী কোনও ছকে চলে না, তাকে নিয়েই যত জ্বালা। সে হাসলে পুরুষ ভেবে নেয় অনেককিছু। খেতে দিলে, শুতে চায়। এই নারী নিতান্ত সরল টাইপ। এই টাইপটাকে মানুষ সহজেই ভুল বোঝে। সে যদি ভালো মনে কিছু করতেও যায়, খারাপটাই ভেবে নেয় সকলে। মনে করে অন্য কোনও মতলব আছে তার। কিন্তু এই দুই প্রকার নারীর বাইরেও আরও একপ্রকার নারী আছে, যে ফ্লার্টিংকে শিল্পের পর্যায় নিয়ে গেছে। আলাপের প্রথম প্রথম এমন হাবভাব করে, যেন ভাজা মাছটা উলটেই খেতে শেখেনি। পৃথিবীর রং, রূপ, গন্ধ – সবই প্রথম দেখছে। শিহরিত হচ্ছে পলকে পলকে। সেই মেকি সারল্যের প্রেমে পড়ে পুরুষ।
তখনই অনেকটা জিতে যায় ছলনাময়ী। ক্রমে সুতো ছাড়তে শুরু করে। এই ধরনের নারী কিন্তু খুব ধীরস্থির। হড়বড় করে কথা বলে না। খুব মার্জিত চালচলন। মিষ্টি হাসিটাও ফেক। দীর্ঘদিনের হোমওয়ার্ক করে আনা। সাধারণত কমিটমেন্টে বিশ্বাস করে না। একই সময় বহুপুরুষের সঙ্গে সদ্ভাব রাখতে পারে। এমন নারী বিশ্বাসের অযোগ্য হলেও, সবাই তাকে বিশ্বাস করে নেয়। সে আসে, দেখে, জয় করে। কী করে চিনবেন এমন নারীকে, কী করে বুঝবেন তিনি ফ্লার্ট করছেন আপনার সঙ্গে। জেনে নিন –
১. লজ্জাই নারীর ভূষণ। এই ধরনের নারীরা আপাত ভদ্র হলেও তাদের মধ্যে নির্লজ্জ হাবভাব প্রকাশ পায়। পুরুষের চোখের দিকে চেয়ে থেকে এমনভাবে, যেন তার ভিতরটা পড়ে ফেলছে। নারীর ওই দৃষ্টি পুরুষের সর্বনাশের কারণ।
২. মাথার চুল নিয়ে নাড়াচাড়া করতে শুরু করে কথা বলার সময়। পুরুষকে বাধ্য করে তার রূপের দিকে নজর দিতে। ইচ্ছে করে ইঙ্গিতবাহী পোশাক পরে আসে তার সামনে। যাতে সহজেই আকৃষ্ট করতে পারে।
৩. পুরুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে প্রথমে। তারপর তার বাড়ির ব্যাপারে খোঁজ নিতে থাকে। যেহেতু এই নারীকে পুরুষ সহজেই বিশ্বাস করে নেয়, নিজের সম্পর্কে সবই তাকে বলে ফেলে। এমন নারী কিন্তু পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে ওস্তাদ। নানাভাবে বিশ্বাস অর্জন করে, ব্ল্যাকমেইল করতেও পিছপা হয় না।
৪. নানা ছুতোয় কথা বলার সুযোগ খোঁজে এই নারী। এড়িয়ে গেলে বাড়ি চলে আসে। যেহেতু ততদিনে বাড়ির লোকের সঙ্গেও সদ্ভাব করে নেয়, তাই বাড়ির লোকের নজরেও সে বিশ্বাসযোগ্য।
৫. বারংবার দেখা করার ফাঁক খোঁজে। সেই দেখা হওয়া কিন্তু একান্তে। অন্য কাউকে ডাকে না তখন।
৬. মাঝরাতে মেসেজ করে। রাত ১টা, ২টোর সময় মাখোমাখো মেসেজ পাঠাতে থাকে।
৭. এমন নারীর সঙ্গে কখনওই মদ্যপান করা উচিত নয়। হতেই পারে অচৈতন্য মুহূর্তের সুযোগ নিয়ে পরবর্তীকালে সমস্যায় ফেলে দিল।
৮. এই নারী নানা অছিলায় যৌনতাকে নিয়ে আসে আলোচনার মধ্যে। পুরুষকে যৌনভাবে উত্তেজিত করার চেষ্টা করে। সেই উত্তেজনার বশে পুরুষ যদি মাত্রাতিরিক্ত কিছু করেও ফেলে, বিপদ কিন্তু পুরুষেরই। এই নারী কিন্তু অবলীলায় দোষ চাপিয়ে দিতে পারে পুরুষের ঘাড়ে।
অধিক কামুক মেয়ে চেনার উপায় ! 
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট সিন্ডি মেস্টন এবং ইভোল্যুশনারি সাইকোলজিস্ট ডেভিড বাস পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের ১০০৬ জন মহিলার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তাদের যৌন অনুপ্রেরণার বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে। আর মাত্র ১০০৬ জন নারীর কাছ থেকেই বেরিয়ে এসেছে যৌনতার ২৩৭ টি আলাদা আলাদা কারণ। যদিও অনেকগুলো কারণের ব্যাপারে প্রায় সবাই একমত, আবার অনেকগুলো কারণ কয়েকজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তো দেখা যাক, কারণগুলি কী কী?
গবেষকরা নারীদের যৌন-প্রেরণাগুলিকে তিন ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করেছেন- শারীরিক, আবেগ সংক্রান্ত এবং বস্তুবাদী কারণ। এই ক্যাটাগরির সাব ক্যাটাগরিতেই রয়েছে, আত্মবিশ্বাস বাড়ানো, সেল্ফন স্টিমুলেশন, প্রেমিককে ধরে রাখা। তেমনই রয়েছে- জোর-জবরদস্তির শিকার হওয়া পর্যন্ত। এর মধ্যে যেমন রয়েছে সম্পূর্ণ পরোপকারী উদ্দেশ্য, তেমনই রয়েছে সম্পূর্ণ বদ মতলব। যেমন, কাউকে ভয়ানক রোগে আক্রান্ত করা।
অবভিয়াসলি! আদি অনন্তকাল ধরেই সবাই জানে “মেয়েদের যৌনতা ভালবাসা তাড়িত, আর ছেলেদের যৌনতা ইন্দ্রিয়সুখ তাড়িত”, পশ্চিমি দেশগুলি এই মিথকে উড়িয়ে দেয়। অর্ধেকেরও বেশি সংখ্যক মহিলা কোনও ধরণের রোম্যান্টিক রিলেশনশিপে না থাকা অবস্থায় শুধুই ইন্দ্রিয় সুখের জন্য সেক্স করতে আপত্তি দেখাননি। তবে কারও সঙ্গে রোম্যান্টিক রিলেশনে থাকা অবস্থায় ইন্দ্রিয় সুখের জন্য অন্য কারও সঙ্গে সেক্স করার ব্যাপারে প্রায় ৮০ শতাংস মহিলার ঘোরতর আপত্তি রয়েছে। অর্থাৎ সিঙ্গল অবস্থায় রোম্যান্সবিহীন সেক্সে অনেকেই আগ্রহী হলেও পার্টনারের সঙ্গে ‘চিটিং’কে তাঁরা সমর্থন করেন না।
এটাও অবভিয়াস। প্রেমে পড়লে আবেগতাড়িত হয়ে প্রেমলীলায় মত্ত হয়নি এরকম জুটি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
অনেক সময়ই নিজের আবেগের চেয়ে বড় হয়ে দাড়ায় পার্টনারকে ধরে রাখার প্রচেষ্টা। পার্টনারের আবেদনে সাড়া না দিলে সে ছেড়ে চলে যেতে পারে, এই ধারণা থেকে অনেক সময়ই অনিচ্ছা সত্ত্বেও সাড়া দেন ।
অনেক মহিলাই রোম্যান্টিক সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও পুরুষদের আবেদনে সাড়া দেন এই উদ্দেশ্যে যে, পুরুষটির সম্পর্কে চিড় ধরিয়ে সেই পুরুষটিকে তাঁর দিকে আকর্ষিত করতে।
যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীর ভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না।
নারীরা যৌন মিলনে আগ্রহী হলে তাঁদের ঠোঁট রক্তাভ হয়ে ওঠে। স্বাভাবিকের চাইতে অনেক বেশি লাল হয়ে যায় ঠোঁট।
– নারীদের গালেও লালিমা দেখা দেয় উত্তেজনায়। অনেক্র একটু একটু ঘামেন, নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসে।
– যৌন উত্তেজিত হলে শরীর খুবই স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে। আপনার সামান্য স্পর্শেই শিহরিত হয়ে উঠবেন তিনি।
– যতই লাজুক স্বভাবের নারী হোন না কেন, যৌন মিলনে আগ্রহী হলে তিনি নিজেই আপনার কাছে আসবেন। হয়তো সরাসরি কিছু না বললেও আপনার কাছে এসে বসবেন, আলতো স্পর্শ করবেন, চুমু খাবেন, চোখের ইশারায় কথা বলবেন।
– প্রবল উত্তেজনার সময় যৌন মিলন কালে তিনি আপনাকে আঁচড়ে কামড়ে দেবেন। হাতের নখ আপনার শরীরে গেঁথে বসতে পারে, গলায় কানে ইত্যাদি স্থানে তিনি কামড় দেবেন উত্তেজনায়।
– এছাড়াও মিলনের সময় শীৎকারে বুঝবেন যে তিনি আনন্দ পাচ্ছেন ও প্রবল ভাবে উত্তেজিত। অনেকেই জোরে আওয়াজ করেন না, কিন্তু একটা মৃদু “আহ উহ” আওয়াজ হবেই।
যদি স্ত্রী আপনার সাথে যৌন মিলনে আগ্রহ না দেখান, তাহলে হতে পারে সেটা তাঁর লজ্জার কারণে। বিষয়টি লজ্জার কারণে হলেও আপনি সেটা বুঝতে পারবেন। আপনি স্পর্শ করলে তিনি শিহরিত হবে, যোনি পিচ্ছিল হয়ে যৌন মিলনের জন্য প্রস্তুত হবে, তিনি আপনাকে বাঁধা দেবেন না মিলনে। কিন্তু একটা জিনিস মনে রাখবেন, যৌন মিলনে আগ্রহ না দেখানো এবং অনীহা প্রকাশ করা, দুটি কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার।

ঠোঁট দেখে নারীর ব্যক্তিত্ব চেনার উপায়! 

নারীর ঠোঁটের গড়ন দেখেই তাদের ব্যক্তিত্ব চেনা যায়, বোঝা যায় তাদের মানসিকতা। বিষয়টি পুরোপুরি ধারণানির্ভর হলেও একেবারে অযৌক্তিক বা উড়িয়ে দেবার বিষয় নয়।
সম্প্রতি, এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দাবী করেছেন নারীদের ঠোঁট দেখে তাদের ব্যক্তিত্ব, মানসিকতা, মন-মেজাজ ইত্যাদি ভালোভাবে চেনা যায়। তারা বলছেন, নারীদের ঠোঁট দেখে শতভাগ চেনা না গেলেও অন্তত তাদের ব্যক্তিত্ব কেমন সেইটুকু বোঝা যায়।
আসুন জেনে নেয়া যাক কোন ঠোঁটের নারী কেমন হয়-
# যে নারীর ঠোঁটের আকার হৃদয়ের মতো, তিনি খুব সেক্সুয়াল ও কনফিডেন্ট।
# যদি ওপরের ঠোঁট নীচের ঠোঁটকে কভার করে, তাহলে সেই নারীর স্বভাব এবং বিচার-বিবেচনা খুব ভালো।
# যে নারীর নীচের ঠোঁট মোটা, তিনি অনেক ভালোবাসা পেয়ে থাকেন। এ ঠোঁটের নারীরা কাউকে যত না ভালোবাসেন, তার চেয়ে বেশি ভালোবাসা পান।
# শুকনো ঠোঁট হলে, সেই নারী খুব পরিশ্রমী হন। তারা নিজেকে নিয়ে বেশি ভাবনা-চিন্তা করেন না।
# যাদের ঠোঁট মোটা, তারা খুব কঠিন স্বভাবের হন।
# নীচের ঠোঁট বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকলে সেই নারী ঠোঁটকাটা স্বভাবের হন।

যে কাজ করলে মেয়েরা কখনো ছেলেদের ভুলতে পারবে না!


জন্ম নেওয়া একটি মেয়ে শিশু তার পরিবার ও বাবা-মার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন সে আস্তে আস্তে বড় হয় তখন বাবা-মা তাকে দায়িত্বশীল নারী হয়ে গড়ে উঠতে সাহায্য করেন। পরিবারে কখনো সে দায়িত্বশীল মেয়ে, কখনো নারী, কখনো প্রেমিকা, স্ত্রী, কখনোবা মা।
এই পরিবর্ততের সময় একজন নারীর জীবনে অনেক কিছুই ঘটে। তবে জীবনের সাতটি মুহূর্ত সে কখনই ভুলে না।তেমনই কিছু মুহূর্ত হলো—
ভালোবাসার মুহূর্তে একটি মেয়ে সবসময়ই চায় তার ভালোবাসার মানুষটি বাবার অনুরূপ হোক। যখন মেয়েটি দেখে ছেলেটির সব কিছু তার বাবার মতো তখন সে তার প্রেমে পড়ে যায়। আর ওই মুহূর্তই একটা মেয়ের জীবনে স্মরণীয়। তার সমস্ত স্বপ্নজুড়ে থাকে ‘রাজকুমারটি’।
যেদিন প্রথম প্রস্তাব পায় একটি মেয়ে স্বাভাবিকভাবে যখন নারী হয়ে উঠে তখন তার স্বপ্ন দেখা শুরু হয় এক রাজকুমারকে ঘিরে। আর সেই রাজকুমারই যখন তাকে প্রথম ভালোবাসার কথা বলে সেই মুহূর্তটিই তার জীবনে স্মরণীয়। এটা তার জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়।
কর্মজীবনে অগ্রগতির মুহূর্তে বাবা-মা মেয়েকে পড়াশোনা করিয়ে বড় করে তার সাফল্য দেখার আশায়। মেয়ের স্বাধীনতা ও আত্মনির্ভরশীলতা দেখে বাবা-মা খুশি হন। তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পেরে মেয়েও অনেক আনন্দিত হয়।
বিয়ের মুহূর্তটি চারদিকে বিয়ের সানাই বাজছে। হৃদয়ের একটা অংশকে অন্যের হাতে তুলে দিয়ে চোখের পানি ফেলছেন বাবা-মা। কিন্তু একটি মেয়ে সবসময়ই সুখী ও নিরাপদ জীবন চায় তার স্বামীর কাছে। একটি মেয়ে নতুন পরিবার ও নতুন পরিবেশে প্রবেশ করতে যাচ্ছে সেটি তার জীবনে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সময়।
প্রথম মা হওয়ার মুহূর্তটি গর্ভধারণ করা দশ মাস একটি মেয়ের জীবনে স্মরণীয় মাস। শিশুর জন্মের পর সে দ্বিতীয় জীবন পায়। এটাই তার জীবনে অবিস্মরণীয় একটি দিন। তখন থেকেই তার চিন্তা শুরু হয় কিভাবে তার সন্তানকে সকল প্রতিকূলতা থেকে দূরে রাখবে।
প্রথম মা ডাক একজন নারীর জীবনে সবচেয়ে স্মরণীয় একটি দিন। একজন নারী এই দিনটির জন্যই অপেক্ষায় থাকেন। তার কোলজুড়ে সন্তান আসবে। আর সে তাকে মা বলে ডাকবে।

ওষুধ নয়, চুল পড়া নিয়ন্ত্রনে আনবে এই ৫ খাবার!!


চুল নিয়ে সব চাইতে বড় সমস্যা হচ্ছে অতিরিক্ত চুল পড়ার সমস্যা। নারী-পুরুষ উভয়েরই এই সমস্যা হয়ে থাকে। বিভিন্ন কারণে চুল পড়তে পারে। বংশগত, পরিবেশগত, দুশ্চিন্তা, পুষ্টিহীনতা স্ট্রেস ইত্যাদি নানা কারণে চুল পড়তে পারে। প্রথম দিকে চুল কম পড়লেও আস্তে আস্তে চুল পড়ার হার অনেক বেড়ে যায়। তাই শুরু দিকে এটি প্রতিরোধ করা সম্ভব হলে, চুল পড়া বন্ধ করা সম্ভব
আপনি কি চুল পড়ার সংখ্যা গুনতে গুনতে হয়রান হয়ে গেছেন? আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সাধারণত মানুষের বয়স ১৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পর থেকেই চুল পড়তে থাকে। চুল পড়া প্রতিরোধে ওষুধ নয় বরং নিয়মিতভাবে এই পাঁচটি খাবার খান। এতে আপনার মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বাড়বে। এবং চুল ভেঙ্গে যাওয়া এবং চুল পড়াও কমবে।
১. বাদাম এবং বীজ
পেস্তা বাদাম, ফ্লাক্স সীড (শ্বেত বীজ), মেথি বীজ, আখরোট, তিল প্রভৃতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা অ্যাসিড। যাতে রয়েছে এমন স্থিতিস্থাপক উপাদান যা চুলের ভেঙ্গে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
২০১৫ সালে জার্নাল অফ কসমেটিক ডারমাটোলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যাদেরকে নিয়মিতভাবে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো হয়েছে তাদের চুলপড়া ৯০% কমেছে। এছাড়া ৯০% রোগীরই মাথায় ফের শক্ত চুল গজিয়েছে। মেথি বীজ খুশকি দূর করতে এবং স্বাস্থ্যকর চুল গজানোতে সহায়ক।
২. ডাল
নানা ধরনের ডালবীজে থাকা ফলিক অ্যাসিড রক্তে লাল কোষ বৃদ্ধিতে সহায়ক। আর রক্তের লাল কোষ আমাদের মাথার ত্বক সজীব রাখে এবং চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করে।
৩.স্পিনাক
এই সবুজ এবং পাতাবহুল সবজিটি চুলের জন্য খুবই ভালো। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং আয়রন। চুল পড়ার অন্যতম একটি কারণ আয়রণের ঘাটতি। স্পিনাকে সেবাম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালিসিয়াম এবং পটাশিয়ামও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। যা চুলকে উজ্বল এবং শক্ত রাখতে সহায়ক।
৪. ডিম
ডিমে রয়েছে প্রচুর বায়োটিন এবং ভিটামিন ডি। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমাণ জিঙ্ক। চুলপড়া সংশ্লিষ্ট বেশিরভাগ গবেষণায়ই দেখা গেছে চুল পড়ার অন্যতম কারণগুলোর একটি জিঙ্কের ঘাটতি।
৫. চর্বিবহুল মাছ
স্যামন, টুনা, ম্যাকারেল জাতীয় মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। মাথার ত্বকের কোনো ধরনের প্রদাহ হলে তা প্রতিরোধ করে চুল পড়া কমায় এই পুষ্টি উপাদান। আর তাছাড়া মাছে রয়েছে ভিটামিন বি-৬ এবং প্রোটিন ও ম্যাগনেশিয়াম। এই পুষ্টি উপাদানগুলোও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
পেঁয়াজের রস মাথায় নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
ব্যবহার পদ্ধতি
১টি বড় পেঁয়াজ ভালো করে পিষে ছাকনি দিয়ে ছেকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর এই রস পুরো মাথার ত্বক ও চুলে লাগিয়ে একঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে।
পেঁয়াজের গন্ধ বেশ তীব্র, যদি সহ্য না হয় তবে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে গোলাপ জল মেশানো যেতে পারে। একঘণ্টা পর মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
চুল পড়ার পরিমাণের উপর নির্ভর করে প্যাকটি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করা যাবে।
মেহেদী, ডিমের সাদা অংশ ও টকদই :
মেহেদীর নির্যাস চুলের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর, ডিম মাথার ত্বকে সঠিক পুষ্টি যোগাতে সহায়তা করে এবং চুলের ফলিকল মজবুত করে। টকদই চুল ও মাথার ত্বক ময়েসচারাইজ করে চুল পড়া Hair fall বন্ধে সহায়তা করে।
– মেহেদী পাতা বাটা বা গুঁড়ো চুলের ঘনত্ব ও লম্বা অনুযায়ী নিন, এতে মেশাম ১ টি ডিমের সাদা অংশ এবং ২-৩ টেবিল চামচ টকদই।
– যদি চুল অনেক শুষ্ক হয় তাহলে ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল দিয়ে ভালো করে হেয়ার প্যাক তৈরি করে নিন।
– এই প্যাকটি চুলের গোঁড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালো করে লাগিয়ে নিন এবং প্রায় ২ ঘণ্টা এভাবেই রেখে দিন।
– এরপর সাধারণ ভাবে চুল ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। যদি প্রথম দিন চুল পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে ১ দিন এভাবেই রেখে তার পরের দিন শ্যাম্পু করতে পারেন তাহলে সব চাইতে ভালো ফলাফল পাবেন।
– এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে মাত্র ১ বার ব্যবহার করলেই চুল পড়া অনেকাংশে কমে যাবে।
সূত্র: এনডিটিভি

ছেলেরা বয়সে বড় নারীদের বেশি পছন্দ করে, এটি কেন হয়?


প্রায়ই দেখা যায় টিনএজ ছেলেরা তাদের থেকে বয়সে বড় আপুদের বেশ পছন্দ করে থাকে, এটি কেন হয়?
আসলে টিনএজ বয়সটাতে বেশিরভাগ ছেলেদের এই সমস্যাটি হয়ে থাকে। বয়সে বড় কোনো আপুকে প্রচন্ডভাবে ভালোলেগে যায়। আপুর কথা বলার ঢঙ, চলার ভঙ্গি সবকিছুতেই মোহিত করতে থাকে টিনএজ ছেলেদের। বয়সের কারণে এটি খুবই স্বাভাবিক একটি ঘটনা। আসুন জেনে নিই এর পিছনে কারণ কী কী থাকতে পারে।
কারণ :
– টিনএজ বয়সটা ভালোলাগার একটি বয়স। এসময়ে ভালোলাগার এক ধরনের বাতাস তাদের উড়িয়ে নিয়ে যায়। ফলে বয়সে বড় হোক বা ছোট হোক মেয়েদের প্রতি এক ধরনের আকর্ষণ অনুভব করতে থাকে ছেলেরা।
– টিনএজ বয়সের শারীরিক পরিবর্তনে ছেলেরা অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে পড়ে। এ সময় শারীরিক এক ধরনের আকর্ষণ তাদের দুর্বল করে তোলে। ফলে খুব সহজেই আপুদের প্রতি ভালোলাগা তৈরি হয়।
– একই বয়সের মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তনটি ওভাবে টিনএজ ছেলেদের চোখে পড়ে না। ফলে সুন্দর গাঠনিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী আপুদেরকেই তাদের বেশি ভালোলাগে।
– এ সময়টাতে বয়সে বড় আপুরাই তাদের চারপাশে বেশি থাকার ফলেও এই আকর্ষণটি অনুভূত হতে পারে। ধন্যবাদ

কোন রাশির মানুষ কি খাবার খেতে পছন্দ করে?


আমরা সবাই মানুষ। আমাদের পছন্দ একেক জনের এক এক রকম। কিন্তু আমাদের খাদ্যাভ্যাসে কি কোনও মিল আছে? একেবারেই নেই। লক্ষ করলে দেখা যাবে কেউ বিরিয়ানি খেতে ভালবাসে, আবার কেউ চাইনিজ ফুড। আবার অনেকে ঝাল-মশাল ছাড়া সেদ্ধ খাবার খেতে বেশি পছন্দ করেন। মানুষ ভেদে খাবারের পছন্দ কেন বদলে যায়। মানুষের খাবারের প্রতি এই ভাল লাগা-মন্দ লাগা, অনেকাংশেই নির্ভর করে তার রাশির উপর। রাশি ভেদে নাকি খাবারের প্রতি পছন্দ-অপছন্দও বদলে যায়।
দেখে নিন, আপনার রাশি অনুযায়ী পছন্দের তালিকায় কি কি খাবার রয়েছেঃ
১। মেষরাশিঃ এই রাশির জাতক-জাতিকারা খুব চঞ্চল মনের অধিকারী হয়ে থাকে। তাই তো সহজে তৈরি হয়ে যায় এমন খাবার খেতে এরা বেশি পছন্দ করেন। কব্জি ডুবিয়ে, পেট ভরে খাওয়ার অভ্যাস একেবারেই নেই এই রাশির অধিকারিদের। তবে ঝাল খাবার খেতে এরা খুব পছন্দ করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে বিভিন্ন রোগকে দূরে রাখতে এদের ধীরে ধীরে খাবার খাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকেও নজর দেওয়াটা জরুরি।
২। বৃষরাশিঃ এরা চটজলদি খেতে একেবারেই পছন্দ করেন না। বরং সময় নিয়ে, উপভোগ করতে এরা বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। শুধু তাই নয়, ভোজন রসিক বলে পরিচিত এই রাশির জাতক-জাতিকারা মিষ্টি এবং মশলদার খাবার খেতে খুব ভালবাসেন। সেই কারণেই তো মোটা মানুষদের তালিকায় এরা সবথেকে উপরের দিকে থাকেন।
৩। মিথুনরাশিঃ পেট ভরানোটাই মূল লক্ষ্য, কী পেটে যাচ্ছে তা নয়- এই নীতিতেই বেশি বিশ্বাস করেন মিথুনরাশির জাতক-জাতিকারা। তবে খাবার সময় ভাল মানুষের সঙ্গে পেতে এরা মুখিয়ে থাকেন। খাদ্য রসিক না হলেও প্রতিদিন আলাদা আলাদা রকমের খাবার খেতে এরা খুব পছন্দ করেন।
৪। কর্কটরাশিঃ রান্না করতে যেমন ভালবাসেন, তেমনি খেতেও এদের জুড়ি মেলা ভার। এক কথায় খাদ্য রসিক হিসেবে এদের বেশ সুনাম রয়েছে। বলা যেতে পারে, কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা যেমন খেতে ভালবাসেন, তেমনি খাওয়াতেও সমানভাবে ভালবাসেন।
৫। সিংহরাশিঃ খেতে ভালবাসেন কিন্তু রান্না করতে একেবারে পছন্দ করেন না। তাই তো ভাল রেস্টুরেন্টে এদের যাতায়াত লেগেই থাকে। বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে চুটিয়ে খানাপিনা করতে এদের জুড়ি মেলা ভার। নানা স্বাদের খাবার টেস্ট করতে এরা সদা প্রস্তুত থাকলেও পুষ্টির ঘাটতিজনিত সমস্যায় এরা খুব ভুগে থাকেন।
৬। কন্যারাশিঃ এরা খাবারের বিষয়ে বেশ “চুজি” হন। কারণ এই রাশির জাতক-জাতিকাদের কাছে শরীরের থেকে আগে কিছু নেই। শরীর ঠিক রাখতে যে কোনও পর্যায়ে গিয়ে ডায়েট করতেও এরা প্রস্তুত থাকেন। তবে রান্নায় এরা বেশ পটু হন। স্বাস্থ্যকর খাবার যে কোনও মূল্যে কিনতে এরা রাজি থাকেন। তবে কন্যারাশির জাতক-জাতিকাদের হজম ক্ষমতা খুব একটা ভাল হয় না। তাই তো সহজে হজম হয়, এমন খাবার খাওয়াই এদের উচিত।
৭। তুলারাশিঃ এরা মূলত মিষ্টি খেতে খুব ভালবাসেন। আর খাবারের ক্ষেত্রে সব খাবারই অল্প অল্প করে খেয়ে দেখতে এরা পছন্দ করেন। কিন্তু যখনই এদের সামনে ডেজার্ট পরিবেশন করা হয়, তখনই এদের আসল মূর্তিটা বেরিয়ে আসে। পরিবার-পরিজন এবং বন্ধু-বান্ধবদের সাঙ্গে খাবার খেতে এরা ভালবাসেন।
৮। বৃশ্চিকরাশিঃ যে কোনও সময় ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার খেতে এরা প্রস্তুত থাকেন। তবে মশলাদার খাবারের প্রতি এদের এই ভালবাসার কারণে মাঝে মধ্যে অসুস্থও হয়ে পরেন। এত ঝাল খেলে কী আর শরীর সুস্থ থাকে। তাই তো বৃশ্চিকরাশির অধিকারিদের স্পাইসি খাবার খাওয়ার পাশাপাশি বেশি করে জল খেতে হবে। যাতে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে এবং শরীর সুস্থ থাকে।
৯। ধনুরাশিঃ নিত্য-নতুন স্বাদের খাবার চেখে দেখতে এরা ভালবাসেন। তবে পছন্দের খাবারের কথা যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, তাহলে এরা ঝাল খাবার খেতেই মূলত ভালবাসেন। তবে এদের বদ অভ্যাস হল পছন্দের খাবার সামনে পেলে পেটপুরে খেয়ে নেন। কব্জি ডুবিয়ে খেতে যেমন এরা ভালবাসেন তেমন মাত্রা ছাড়া মদ্যপান করতেও পিছপা হন না। সেই কারণেই দেখবেন ওজন বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস, কোলেস্টরল এবং হার্টের রোগে যারা ভুগছেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ধনুরাশির জাতক-জাতিকা হন।
১০। মকররাশিঃ স্বাদ এবং খাবারের মান, এই দুটি জিনিসকে এই রাশির জাতক-জাতিকারা খুব গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। একথায়, “কম খাব কিন্তু ভাল খাব”- এই নীতিতে বিশ্বাস করেন মকররাশির অধিকারিরা। তাই তো এরা বাড়ির খাবার খেতে বেশি পছন্দ করেন। ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার এদের একেবারেই পছন্দ হয় না।
১১। কুম্ভরাশিঃ মাংস নয়, এরা সবজি এবং ফল খেতেই বেশি ভালবাসেন। তাই তো কুম্ভরাশির জাতক-জাতিকাদের মধ্যে বেশিরভাগই নিরামিষাশী হয়ে থাকেন। তবে এদের খাদ্যাভ্যাস সংক্রান্ত সব থেকে খারাপ অভ্যাস হল, এরা খুব রাত করে খেতে ভালবাসেন।
১২। মীনরাশিঃ পরিবারের সঙ্গে এক সাথে বসে খাবার খেতে এরা খুব ভালবাসেন। শুধু তাই নয়, ভালবাসার মানুষদের খাওয়াতেও এরা খুব পছন্দ করেন। তবে সমস্যাটা হল এরা একেবারে পানি পান করতে চান না। ফলে নানাবিধ শরীরিক সমস্যা এদের লেগেই থাকে।

মেয়েদের টক খেতে বলা হয় কিন্তু ছেলেদের খেতে নিষেধ করা হয় কেন? অবাক করা তথ্যটি জেনে নিন!!

 
তেঁতুল একটা উপকারী ফল।এটার অনেক পুষ্টিগুন রয়েছে। ছেলেদের নিষেধ আর মেয়েদের খেতে হবে বিষয়টা এমন নয় ।বরং এতে রয়েছে অনেক পুষ্টিউপাদান যেমন,
জলীয় অংশ (গ্রাম) ২০.৯
মোট খনিজ পদার্থ (গ্রাম) ২.৯
আঁশ (গ্রাম) ৫.৬ – ১.০
খাদ্যশক্তি (কিলোক্যালরি) ২৮৩
আমিষ (গ্রাম) ৩.১
চর্বি (গ্রাম) ০.১
শর্করা (গ্রাম) ৬৬.৪
ক্যালসিয়াম (মিলিগ্রাম) ১৭০
আয়রন (মিলিগ্রাম) ১০.৯ – ১.০
ক্যারোটিন (মাইক্রোগ্রাম) ৬০
ভিটামিন বি১ (মিলিগ্রাম) –০.০১
ভিটামিন বি ২ (মিলিগ্রাম) ০.০৭
ভিটামিন সি (মিলিগ্রাম) ৩ ৬
এটা খেলে রক্ত পানি হয়ে যায় এমন ধারনা অনেকে করে তবে সেটা ভুল।এটা ছেলেদের ও উপকার করে মেয়েদেরও করে।
তবে কোন এক অজানা কারনে এটা অন্য প্রানী যেমন ষাঁড়ের যৌন ক্ষমতা কমাতে এটা ব্যাবহৃত হয়।তবে গবেষনায় দেখা যায়
তেঁতুল পুরুষ মানুষের যৌন ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি করে, আর মেয়েদের জন্যও এটা অনেক কাজের কারন এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি
যা তাদের দেহের ক্ষত পুরুনে সাহায্য করে আর মেয়েদের শরীরে বেশী ক্ষত হয় বিশেষ করে প্রতিমাসে তো হয়ই, আর প্রেগনেন্সির
সময় এটা খেলে মুখের রুচি ফিরে নিয়ে আসে ফলে মায়ের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে ,এবং রক্তের চর্বি কমানোর মাধ্যমে মায়ের ও বাচ্চার রক্তচলাচল ঠিক রাখে।
তাই এটা কারো জন্য আর নিষেধ নয় বরং সীমার মধ্যে হলে সবারই খাওয়া যাবে।
এটা প্রচলিত গ্রাম্য কুসংস্কার মাত্র। টক খাবারে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদান থাকে যা আমাদের জন্য জরুরী তাই পরিমিত টক ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যই উপকারী। ডাক্তারি মতে সবার জন্যই প্রয়োজনীয় টক খাওয়া উচিৎ।
তবে বেশি পরিমানে খেলে সেটা laxative হিসেবে কাজ করতে পারে,যা সুস্থ ছেলে বা মেয়ের জন্য সমস্যার কারন হতে পারে।

ওষুধ নয়, চেহারায় বয়সের ছাপ পড়বে না এই ফল খেলে!


ডালিম বা বেদানা। এই ফলটা আমরা হামেশাই খেয়ে থাকি। কিন্তু এই ফলের যে কত উপকারিতা রয়েছে তা বেশিরভাগ মানুষই জানেন না। সমীক্ষকেরা জানিয়েছেন যে, এই ডালিম বা বেদানায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা আমাদের পেশির শক্তি বাড়ায় এবং এই উপাদান আমাদের চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।

পুরুষের যে গুণটিকে চেহারার চেয়েও বেশী গুরুত্ব দেয় মেয়েরা!


নারী কিংবা পুরুষ উভয়েরই কাউকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে কিছু নিজস্ব রীতি রয়েছে। কাউকে পছন্দ করার ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো নারী গুরুত্ব দেয়, তা নিয়ে একটি গবেষণা করা হয়েছে। এতে উঠে এসেছে এমন কিছু বিষয়, যা আগে জানা যায়নি। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ইন্ডিপেনডেন্ট।
এ গবেষণার জন্য নারীদের বিভিন্ন ধরনের পুরুষের ছবি দেখানো হয় এবং তা থেকে কাদের ভালো লাগে তা জানাতে বলা হয়। তাদের ছবির পেছনের কাহিনী ছিল মূল কৌশল। বিভিন্ন ছবিতে তুলে ধরা হয় তাদের কেউ গৃহহীন মানুষকে সাহায্য করছে কিংবা পানি থেকে শিশুকে উদ্ধার করছে।
বিভিন্ন ধরনের পুরুষের ছবি দেখিয়ে তা থেকে নারীদের দীর্ঘস্থায়ী সঙ্গী হিসেবে কাউকে বেছে নিতে বলা হয়। এতে দেখা যায়, নারীরা কল্যাণ কাজে নিয়োজিত পুরুষদের পছন্দ করে।
এ গবেষণায় আরেকটি বিষয় ছিল চেহারা কিংবা শারীরিকভাবে আকর্ষণীয় পুরুষের সঙ্গে গুণের তুলনা করা। আদর্শ মানুষ অবশ্য শারীরিকভাবে আকর্ষণীয় এবং গুণবান উভয়ই হতে পারে। কিন্তু নারীরা কোন বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়, তা দেখাও ছিল গবেষকদের উদ্দেশ্য। এতে দেখা যায়, শারীরিক আকর্ষণের তুলনায় গুণ নারীরা শেষ পর্যন্ত বেছে নেয়। এক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তোলার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তবে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক নয় বরং শুধু সম্পর্ক গড়ার ইচ্ছা থাকলে তা আকর্ষণীয় পুরুষদের সামান্য ওপরে রেখেছে। তবে উভয় বিষয় বিবেচনা করলে তা কল্যাণ কাজে নিয়োজিত বা পরহিতকর পুরুষদেরই সবচেয়ে আকর্ষণীয় রূপে তুলে ধরে।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ইভোলিউশনারি সাইকোলজি জার্নালে।